★★★ Food Adulteration (খাদ্যে ভেজাল)
Ans:-Nowadays Food adulteration is a terrific name in Bangladesh. It is a social crime. It has grasped the whole nation. Recently it has taken a serious turn in our country.
Food adulteration items pose a great threat to our health. "Adulteration" means making food and drink less pure by adding another substance of lower quality to it which is harmful for our health. In hotels and restaurants, stale and rotten
item are mixed with fresh food. Fish and vegetables are adulterated by mixing poisonous chemicals with them. Many snacks, breads, cakes, medicines and chemicals are sold even after their date of expiry. Profit making is the main aim of adulteration.
Some dishonest businessmen do so in order to make high profit. In course of time, the nature and technique of adulteration have changed. Chemical dye is used in food items which are poisonous effect on human body. Adulterated food items lose
their food value and turn into poison. Both manufacturers and consumers should be made more aware of this fact. Persons involved in adulteration of food should be severely punished by enacting proper law.
বঙ্গানুবাদ:- আজকাল ভেজাল খাদ্য বাংলাদেশে একটি আতংকের নাম। এটি একটি সামাজিক অপরাধ। এটি পুরো জাতিকে গ্রাস করেছে। সম্প্রতি আমাদের দেশে এটি গুরুতর অবস্থা ধারণ করেছে। খাদ্যে ভেজালের বিষয়টি
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য এক মারাত্মক হুমকি। ভেজাল অর্থ নিম্নমান সম্পন্ন অন্য উপাদান যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর উপাদান দিয়ে খাদ্য ও পানীয় তৈরি করা। হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে তাজা খাবারের সাথে বাসি ও পচা আইটেম মিশ্রণ করে। মাছ ও সবজির
সাথে বিষাক্ত রাসায়নিক মিশিয়ে ভেজাল করা হয়। অনেক রুটি, কেক, ঔষধ এবং রাসায়নিক পদার্থ মেয়াদান্তে বিক্রি করা হয়। খাদ্যে ভেজালের প্রধান লক্ষ্য হলো অধিক মুনাফা করা। কিছু অসৎ ব্যবসায়ী অতি মুনাফার জন্য এরূপ করে থাকে। সময়ের ব্যবধানে খাদ্যে
ভেজালের প্রকৃতি ও পরিকল্পনা পরিবর্তিত হয়েছে। রাসায়নিক রং খাদ্য উপাদানে ব্যবহার করা হয় যেগুলোর মানব শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে। ভেজাল মিশ্রিত খাদ্যগুলো ঐগুলোর খাদ্যমান হারিয়ে ফেলে ও বিষাক্ত হয়ে যায়। উৎপাদনকারী ও ভোক্তা উভয়কে
এ সম্বন্ধে অধিক সচেতন হওয়া উচিত। খাদ্যে ভেজালের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের যথাযথ আইন প্রয়োগের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত ।
বঙ্গানুবাদ:- আজকাল ভেজাল খাদ্য বাংলাদেশে একটি আতংকের নাম। এটি একটি সামাজিক অপরাধ। এটি পুরো জাতিকে গ্রাস করেছে। সম্প্রতি আমাদের দেশে এটি গুরুতর অবস্থা ধারণ করেছে। খাদ্যে ভেজালের বিষয়টি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য এক মারাত্মক হুমকি। ভেজাল অর্থ নিম্নমান সম্পন্ন অন্য উপাদান যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর উপাদান দিয়ে খাদ্য ও পানীয় তৈরি করা। হোটেল ও রেস্তোরাঁগুলোতে তাজা খাবারের সাথে বাসি ও পচা আইটেম মিশ্রণ করে। মাছ ও সবজির সাথে বিষাক্ত রাসায়নিক মিশিয়ে ভেজাল করা হয়। অনেক রুটি, কেক, ঔষধ এবং রাসায়নিক পদার্থ মেয়াদান্তে বিক্রি করা হয়। খাদ্যে ভেজালের প্রধান লক্ষ্য হলো অধিক মুনাফা করা। কিছু অসৎ ব্যবসায়ী অতি মুনাফার জন্য এরূপ করে থাকে। সময়ের ব্যবধানে খাদ্যে ভেজালের প্রকৃতি ও পরিকল্পনা পরিবর্তিত হয়েছে। রাসায়নিক রং খাদ্য উপাদানে ব্যবহার করা হয় যেগুলোর মানব শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে। ভেজাল মিশ্রিত খাদ্যগুলো ঐগুলোর খাদ্যমান হারিয়ে ফেলে ও বিষাক্ত হয়ে যায়। উৎপাদনকারী ও ভোক্তা উভয়কে এ সম্বন্ধে অধিক সচেতন হওয়া উচিত। খাদ্যে ভেজালের সাথে জড়িত ব্যক্তিদের যথাযথ আইন প্রয়োগের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত ।
This is dummy text. It is not meant to be read. Accordingly, it is difficult to figure out when to end it. But then, this is dummy text. It is not meant to be read. Period.
ConversionConversion EmoticonEmoticon